৪৭. রাস্তা ও ব্রিজ নির্মাণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে প্রকল্প নিতে হবে। যত্রতত্র
ব্রিজ নির্মাণ করা যাবে না। প্রয়োজনে Hydrological, Morphological Study ও Navigational
Study করতে হবে।
৪৮. যে প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপন করার কাজ চলছে তাতে প্রশাসনের কর্মকর্তা (জেলা প্রশাসক,
ডিডিএলজি. ইউএনও) প্রকৌশলী, ঠিকাদার ও নির্মাণ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ
করতে হবে।
৪৯. ব্রিজ নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ করে Propping, Centering এবং Shuttering কাজে সাবধানতা
অবলম্বন করতে হবে যেন কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে।
৫০. ফান্ড প্রাপ্তি সাপেক্ষে (রক্ষণাবেক্ষণ) Mobile Maintenance খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি
করা যেতে পারে।
৫১. প্রয়োজনবোধে অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (MoU) করতে হবে।
এলজিইডির মাঠপর্যায়ের সকল প্রকৌশলী এবং সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা উল্লিখিত নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করে পূর্তকাজ বাস্তবায়ন করবে। স্থানীয় পর্যায়ে এলজিইডি নির্মিত অবকাঠামো টেকসই হলে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। দারিদ্র্যের হার আরো কমে আসবে। জনগণের মাথাপিছু আয় বাড়বে। অর্থনীতির ভিত শক্তিশালী হবে। ফলে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।